“আমার প্রশাসন লস অ্যাঞ্জেলেসকে ‘স্বাধীন’ করবে। ” অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে লস অ্যাঞ্জেলেসে চলমান বিক্ষোভ এবং সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তের পক্ষে এভাবেই জোরালো সাফাই দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এ সিদ্ধান্তকে বিরোধীরা ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অতিপ্রতিক্রিয়া’ হিসেবে সমালোচনা করেছেন।
গত শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে ইমিগ্রেশন কাস্টমস অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) অভিযান শুরু করলে এর প্রতিবাদে শহরের ডাউনটাউন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপর থেকে আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাঁর প্রশাসনের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত
অভিবাসীবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ চলছে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে। ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে বিক্ষোভ সমাবেশ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিক্ষোভকারীরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। অগ্নিগর্ভে পরিণত হওয়া লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রতিবাদকারীদের পিছু হটাতে কাঁদানে গ্যাস, ফ্ল্যাশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েছে ১২ হাজার ঘর-বাড়ি ও স্থাপনা। মৃত্যু হয়েছে ২৮ জনের। বাতাস কমতে থাকায় ১০ দিনের বেশি সময় ধরে চলা আগুনের তাণ্ডব নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছিল। নিজ বাড়ির সন্ধানে ফিরতে শুরু করেছিলেন শহরটির বাসিন্দারা। কিন্তু এর মধ্যেই শহরটির উত্তরাঞ্চলে নতুন করে..